হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বেড়েছে কাঁচা মরিচের আমদানি


ভোরের ধ্বনি অনলাইন ডেস্ক , আপডেট করা হয়েছে : 07-10-2021

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বেড়েছে কাঁচা মরিচের আমদানি

বাজারে চাহিদা থাকায় দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বেড়েছে কাঁচা মরিচের আমদানি। আমদানি বাড়লেও পাইকারি ও খুচরা বাজারে কমছে না পণ্যটির দাম। তবে কাঁচা মরিচের আমদানি স্বাভাবিক থাকলে কয়েক দিনেই দাম কমে আসবে বলে আশা ব্যবসায়ীদের।

দেশে কাঁচা মরিচের উৎপাদন নষ্ট হওয়ায় বাজারে কমেছে সরবরাহ, সেই সাথে বেড়েছে পণ্যটির দাম। দাম ক্রেতার নাগালে রাখতে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে চলছে কাঁচা মরিচের আমদানি। পাইকারি ও স্থানীয় খুচরা বাজারে আমদানিকৃত কাঁচা মরিচ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১১০-১২০ টাকা কেজি দরে। আর কিছু দিনের মধ্যে বাজার স্বাভাবিক হয়ে আসবে বলে জানায় আমদানিকারকরা।

হিলি কাস্টমসের তথ্য মতে, গত ২৫ সেপ্টেম্বর থেকে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে কাঁচা মরিচ আমদানি শুরুর পর থেকে ৯ কর্ম দিবসে ভারতীয় ৪৯ ট্রাকে ৩৬১ মেট্রিক টন কাঁচা মরিচ আমদানি হয়েছে।

হিলি স্থলবন্দরের কাঁচা মরিচ আমদানিকারকরা জানায়, হিলি স্থলবন্দরে কাঁচা মরিচের আমদানি পর্যাপ্ত পরিমাণে হচ্ছে। কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১১০ টাকা কেজি দরে। এই বন্দরে প্রতিদিন ১০ থেকে ১২টি করে কাঁচা মরিচ বোঝাই ট্রাক আমদানি হচ্ছে।

হিলি স্থলবন্দরের কাঁচা মরিচ কিনতে আসা পাইকারি ব্যবসায়ী সবুজ বলেন, হিলি স্থলবন্দরে মরিচ আমদানি হচ্ছে। আগে কম আমদানি হতো, এখন বেশি হচ্ছে। ঢাকা, চট্টগ্রামসহ বিভিন্ন জায়গায় মরিচের ব্যাপক চাহিদা থাকায় এসব মরিচ এখান থেকে কিনে বিভিন্ন আড়তে পাঠাচ্ছি।

হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রফতানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশিদ হারুন বলেন, হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ইতিমধ্যে কাঁচা মরিচ আমদানি শুরু হয়েছে। মাঝখানে কাঁচা মরিচের আমদানি বন্ধ ছিল। কারণ, দেশের বাজারে মরিচের পর্যাপ্ত সরবরাহ ছিল।

তবে আবারও দেশের বিভিন্ন স্থানে কাঁচা মরিচের আবাদ নষ্ট হওয়ায় সরবরাহটা কমে গিয়ে দাম বেড়েছে। তাই বাজারে দাম স্বাভাবিক রাখতে আমরা প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ ২১ টাকা শুল্ক দিয়ে ভারত থেকে আমদানি করছি। খুব দ্রুত বাজারে কাঁচা মরিচের দাম কমে আসবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।


উপদেষ্ঠা : আলহাজ্ব কাজিম উদ্দিন আহম্মেদ ধনু, মাননীয় জাতীয় সংসদ সদস্য, ১৫৬ ময়মনসিংহ ১১ (ভালুকা), সদস্য, শিল্প মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি।

সম্পাদকঃ মো এনায়েত হোসেন

প্রকাশক। মোঃ বোরহান হাওলাদার (জসিম)