৫ অক্টোবরের মধ্যে জাবির হল খোলার দাবি


ভোরের ধ্বনি অনলাইন ডেস্ক , আপডেট করা হয়েছে : 02-10-2021

৫ অক্টোবরের মধ্যে জাবির হল খোলার দাবি

৫ অক্টোবরের মধ্যেই জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলসমূহ খোলার দাবি জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিয়াশীল ছাত্র সংগঠনের নেতারা। আজ শনিবার দুপুরে পুরাতন রেজিস্ট্রার ভবনের সিনেট হলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সাথে মতবিনিময় সভায় এসব দাবি জানান ছাত্র নেতারা।

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা পরিষদের ২১ অক্টোবর হল খোলার পরামর্শকে প্রত্যাখ্যান করে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আফফান হোসেন আপন বলেন, সরকার ২৭ সেপ্টেম্বরের পর যেকোন দিন বিশ্ববিদ্যালয় খোলার অনুমতি দিয়েছে। প্রশাসন চাইলে অক্টোবরের শুরুতেই ক্যাম্পাস খুলে দিতে পারতেন। আমরা ৫ অক্টোবরের পর এক মুহুর্তের জন্য অপেক্ষা করতে চাই না। এ সংক্রান্ত কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলে তার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকেই সকল দায়ভার গ্রহণ করতে হবে। সাধারণ শিক্ষার্থীদের দাবি নিয়ে ছাত্রলীগ কাজ করবে।

বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রফ্রন্টের আহ্বায়ক শোভন রহমান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশে প্রায় পাঁচ হাজার শিক্ষার্থী ভাড়া বাসায় মানবেতর জীবনযাপন করছে। আশেপাশের ভাড়া বাসার থেকে হলের পরিবেশ অনেক বেশি ভাল। আমরা চাইবো ৫ অক্টবোড়েড় মধ্যেই হল খুলে দেওয়া হোক। পাশাপাশি ট্রান্সপোর্ট সুবিধা বৃদ্ধি ও কোন শিক্ষার্থী আক্রান্ত হলে ব্যবস্থা কি হবে সে বিষয়ে সুচিন্তিত পদক্ষেপ নেওয়া হোক।

শিক্ষার্থীদের দাবির প্রতি একাত্মতা পোষণ করে প্রভোস্ট কমিটির সভাপতি মোহা. মুজিবুর রহমান বলেন, একাডেমিক কাউন্সিল ২১ অক্টোবর হল খোলার সুপারিশ করেছেন। শিক্ষার্থীরা ৫ অক্টোবরের মধ্যেই হলে উঠতে চায়। আমরা সিন্ডিকেট সভায় অনুরোধ করবো ২১ অক্টোবরের পূর্বেই হল খুলে দেওয়ার জন্য।

এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হলের প্রভোস্ট ও ক্রিয়াশীল ছাত্রসংগঠন, সাংস্কৃতিক সংগঠন ও সাংবাদিক সমিতির নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে, গত ২৯ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা পরিষদ ২১ অক্টোবর হল খোলার সুপারিশ করে। যা শনিবার (২ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেট সভায় অনুমতির অপেক্ষায়। এদিকে সিন্ডিকেট সভার পূর্বেই ছাত্র নেতাদের সাথে এক মত বিনিময় সভার আয়োজন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলের প্রভোস্টরা।

৫ অক্টোবরের মধ্যেই জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলসমূহ খোলার দাবি জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিয়াশীল ছাত্র সংগঠনের নেতারা। আজ শনিবার দুপুরে পুরাতন রেজিস্ট্রার ভবনের সিনেট হলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সাথে মতবিনিময় সভায় এসব দাবি জানান ছাত্র নেতারা।

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা পরিষদের ২১ অক্টোবর হল খোলার পরামর্শকে প্রত্যাখ্যান করে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আফফান হোসেন আপন বলেন, সরকার ২৭ সেপ্টেম্বরের পর যেকোন দিন বিশ্ববিদ্যালয় খোলার অনুমতি দিয়েছে। প্রশাসন চাইলে অক্টোবরের শুরুতেই ক্যাম্পাস খুলে দিতে পারতেন। আমরা ৫ অক্টোবরের পর এক মুহুর্তের জন্য অপেক্ষা করতে চাই না। এ সংক্রান্ত কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলে তার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকেই সকল দায়ভার গ্রহণ করতে হবে। সাধারণ শিক্ষার্থীদের দাবি নিয়ে ছাত্রলীগ কাজ করবে।

বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রফ্রন্টের আহ্বায়ক শোভন রহমান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশে প্রায় পাঁচ হাজার শিক্ষার্থী ভাড়া বাসায় মানবেতর জীবনযাপন করছে। আশেপাশের ভাড়া বাসার থেকে হলের পরিবেশ অনেক বেশি ভাল। আমরা চাইবো ৫ অক্টবোড়েড় মধ্যেই হল খুলে দেওয়া হোক। পাশাপাশি ট্রান্সপোর্ট সুবিধা বৃদ্ধি ও কোন শিক্ষার্থী আক্রান্ত হলে ব্যবস্থা কি হবে সে বিষয়ে সুচিন্তিত পদক্ষেপ নেওয়া হোক।

শিক্ষার্থীদের দাবির প্রতি একাত্মতা পোষণ করে প্রভোস্ট কমিটির সভাপতি মোহা. মুজিবুর রহমান বলেন, একাডেমিক কাউন্সিল ২১ অক্টোবর হল খোলার সুপারিশ করেছেন। শিক্ষার্থীরা ৫ অক্টোবরের মধ্যেই হলে উঠতে চায়। আমরা সিন্ডিকেট সভায় অনুরোধ করবো ২১ অক্টোবরের পূর্বেই হল খুলে দেওয়ার জন্য।

এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হলের প্রভোস্ট ও ক্রিয়াশীল ছাত্রসংগঠন, সাংস্কৃতিক সংগঠন ও সাংবাদিক সমিতির নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে, গত ২৯ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা পরিষদ ২১ অক্টোবর হল খোলার সুপারিশ করে। যা শনিবার (২ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেট সভায় অনুমতির অপেক্ষায়। এদিকে সিন্ডিকেট সভার পূর্বেই ছাত্র নেতাদের সাথে এক মত বিনিময় সভার আয়োজন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলের প্রভোস্টরা।

৫ অক্টোবরের মধ্যেই জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলসমূহ খোলার দাবি জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিয়াশীল ছাত্র সংগঠনের নেতারা। আজ শনিবার দুপুরে পুরাতন রেজিস্ট্রার ভবনের সিনেট হলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সাথে মতবিনিময় সভায় এসব দাবি জানান ছাত্র নেতারা।

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা পরিষদের ২১ অক্টোবর হল খোলার পরামর্শকে প্রত্যাখ্যান করে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আফফান হোসেন আপন বলেন, সরকার ২৭ সেপ্টেম্বরের পর যেকোন দিন বিশ্ববিদ্যালয় খোলার অনুমতি দিয়েছে। প্রশাসন চাইলে অক্টোবরের শুরুতেই ক্যাম্পাস খুলে দিতে পারতেন। আমরা ৫ অক্টোবরের পর এক মুহুর্তের জন্য অপেক্ষা করতে চাই না। এ সংক্রান্ত কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলে তার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকেই সকল দায়ভার গ্রহণ করতে হবে। সাধারণ শিক্ষার্থীদের দাবি নিয়ে ছাত্রলীগ কাজ করবে।

বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রফ্রন্টের আহ্বায়ক শোভন রহমান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশে প্রায় পাঁচ হাজার শিক্ষার্থী ভাড়া বাসায় মানবেতর জীবনযাপন করছে। আশেপাশের ভাড়া বাসার থেকে হলের পরিবেশ অনেক বেশি ভাল। আমরা চাইবো ৫ অক্টবোড়েড় মধ্যেই হল খুলে দেওয়া হোক। পাশাপাশি ট্রান্সপোর্ট সুবিধা বৃদ্ধি ও কোন শিক্ষার্থী আক্রান্ত হলে ব্যবস্থা কি হবে সে বিষয়ে সুচিন্তিত পদক্ষেপ নেওয়া হোক।

শিক্ষার্থীদের দাবির প্রতি একাত্মতা পোষণ করে প্রভোস্ট কমিটির সভাপতি মোহা. মুজিবুর রহমান বলেন, একাডেমিক কাউন্সিল ২১ অক্টোবর হল খোলার সুপারিশ করেছেন। শিক্ষার্থীরা ৫ অক্টোবরের মধ্যেই হলে উঠতে চায়। আমরা সিন্ডিকেট সভায় অনুরোধ করবো ২১ অক্টোবরের পূর্বেই হল খুলে দেওয়ার জন্য।

এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হলের প্রভোস্ট ও ক্রিয়াশীল ছাত্রসংগঠন, সাংস্কৃতিক সংগঠন ও সাংবাদিক সমিতির নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে, গত ২৯ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা পরিষদ ২১ অক্টোবর হল খোলার সুপারিশ করে। যা শনিবার (২ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেট সভায় অনুমতির অপেক্ষায়। এদিকে সিন্ডিকেট সভার পূর্বেই ছাত্র নেতাদের সাথে এক মত বিনিময় সভার আয়োজন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলের প্রভোস্টরা।

৫ অক্টোবরের মধ্যেই জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলসমূহ খোলার দাবি জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিয়াশীল ছাত্র সংগঠনের নেতারা। আজ শনিবার দুপুরে পুরাতন রেজিস্ট্রার ভবনের সিনেট হলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সাথে মতবিনিময় সভায় এসব দাবি জানান ছাত্র নেতারা।

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা পরিষদের ২১ অক্টোবর হল খোলার পরামর্শকে প্রত্যাখ্যান করে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আফফান হোসেন আপন বলেন, সরকার ২৭ সেপ্টেম্বরের পর যেকোন দিন বিশ্ববিদ্যালয় খোলার অনুমতি দিয়েছে। প্রশাসন চাইলে অক্টোবরের শুরুতেই ক্যাম্পাস খুলে দিতে পারতেন। আমরা ৫ অক্টোবরের পর এক মুহুর্তের জন্য অপেক্ষা করতে চাই না। এ সংক্রান্ত কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলে তার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকেই সকল দায়ভার গ্রহণ করতে হবে। সাধারণ শিক্ষার্থীদের দাবি নিয়ে ছাত্রলীগ কাজ করবে।

বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রফ্রন্টের আহ্বায়ক শোভন রহমান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশে প্রায় পাঁচ হাজার শিক্ষার্থী ভাড়া বাসায় মানবেতর জীবনযাপন করছে। আশেপাশের ভাড়া বাসার থেকে হলের পরিবেশ অনেক বেশি ভাল। আমরা চাইবো ৫ অক্টবোড়েড় মধ্যেই হল খুলে দেওয়া হোক। পাশাপাশি ট্রান্সপোর্ট সুবিধা বৃদ্ধি ও কোন শিক্ষার্থী আক্রান্ত হলে ব্যবস্থা কি হবে সে বিষয়ে সুচিন্তিত পদক্ষেপ নেওয়া হোক।

শিক্ষার্থীদের দাবির প্রতি একাত্মতা পোষণ করে প্রভোস্ট কমিটির সভাপতি মোহা. মুজিবুর রহমান বলেন, একাডেমিক কাউন্সিল ২১ অক্টোবর হল খোলার সুপারিশ করেছেন। শিক্ষার্থীরা ৫ অক্টোবরের মধ্যেই হলে উঠতে চায়। আমরা সিন্ডিকেট সভায় অনুরোধ করবো ২১ অক্টোবরের পূর্বেই হল খুলে দেওয়ার জন্য।

এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হলের প্রভোস্ট ও ক্রিয়াশীল ছাত্রসংগঠন, সাংস্কৃতিক সংগঠন ও সাংবাদিক সমিতির নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে, গত ২৯ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা পরিষদ ২১ অক্টোবর হল খোলার সুপারিশ করে। যা শনিবার (২ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেট সভায় অনুমতির অপেক্ষায়। এদিকে সিন্ডিকেট সভার পূর্বেই ছাত্র নেতাদের সাথে এক মত বিনিময় সভার আয়োজন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলের প্রভোস্টরা।


উপদেষ্ঠা : আলহাজ্ব কাজিম উদ্দিন আহম্মেদ ধনু, মাননীয় জাতীয় সংসদ সদস্য, ১৫৬ ময়মনসিংহ ১১ (ভালুকা), সদস্য, শিল্প মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি।

সম্পাদকঃ মো এনায়েত হোসেন

সহ-সম্পাদক : মেছ মাউল আলম (মোহন)

প্রকাশক। মোঃ বোরহান হাওলাদার (জসিম)

নির্বাহী সম্পাদকঃ বীর মুক্তিযুদ্ধা জোনাস ঢাকী।

বার্তা সম্পাদক : মো: সোহেল রানা